ইন্টারনেট চলে গেলেও সফটওয়্যার চালু থাকে, রেসিপি ম্যানেজমেন্ট, রেসিপি অনুযায়ী খাবার তৈরির ব্যয় অটো ক্যালকুলেশন, খাবার সেল হলে রেসিপি অনুযায়ী কাঁচামালের স্টক অটো কমে যায়, QR কোডের মাধ্যমে কাস্টমার নিজেই অর্ডার প্লেস করতে পারে, ফ্রি ওয়েটার অ্যাপ, রানিং অর্ডার প্যানেল, অনলাইন অর্ডারিং, কাঁচামালের স্টক এবং স্টক এ্যালার্ট, অনলাইন টেবিল রিজার্ভেশন, খাবার আগে এবং পরে দুইভাবেই বিল পরিশোধের ব্যবস্থা, কাঁচামালের ডাবল ইউনিট ফিচার(e.g: 3Kg 600g), মাইগ্রেশন ইজি সফটওয়্যার, প্রোডাক্ট ভেরিয়েশন, ডাইন-ইন এবং ডেলিভারির আলাদা মূল্য নির্ধারন, টেবিল এবং এরিয়া ম্যানেজমেন্ট, টপিংস/নোট, সার্ভিস এবং ডেলিভারি চার্জ কনফিগারেশন, পাওয়ারফুল POS, ফুড কম্বো, প্রমোশন এবং ডিসকাউন্ট, ক্যাটাগরি অনুযায়ী KOT প্রিন্টার, ক্যাটাগরি অনুযায়ী কিচেন প্যানেল – KDS, ডেলিভারি ম্যানেজমেন্ট, স্প্লিট বিল, প্রিমেইড প্রডাকশন এবং স্টক সেই সাথে প্রিমেইড ফুড অন্য ফুড তৈরীতে ব্যবহার করা, এসএমএস ইন্টিগ্রেশন, অর্ডার ক্যানসেল এবং ডিলিট লগ, Z রিপোর্ট, নষ্ট হওয়া কাঁচামাল ট্র্যাকিং, আইটেম এনালাইসিস রিপোর্ট, কাস্টমার ডিসপ্লে, অর্ডার স্ট্যাটাস স্ক্রীন, একটি বিক্রয়ে একাধিক পেমেন্ট(ক্যাশ, কার্ড, বিকাশ etc), স্টক ট্রান্সফার, স্টক এডজাস্টমেন্ট, কাস্টমার প্রোফাইল, কাস্টমার লয়্যালটি পয়েন্ট, কাস্টমার বকেয়া ট্র্যাকিং, কাঁচামাল ক্রয়, সাপ্লাইয়ার বকেয়া ট্র্যাকিং, ব্যয় ট্র্যাকিং, ক্যাশ রেজিস্টার, কর্মচারী ম্যানেজমেন্ট এবং হাজিরা, প্রফিট/লস রিপোর্ট, বিজনেস ইন্টেলিজেন্স ড্যাশবোর্ড
															
															ইন্টারনেট চলে গেলেও POS চালু থাকে
															অর্ডার ক্যানসেল এবং ডিলিট লগ
															Z-Report
															আইটেম এনালাইসিস রিপোর্ট, প্রফিট/লস এ্যানালাইসিস
															QR কোড এর মাধ্যমে Customer Self Order System
															ফ্রি ওয়েটার অ্যাপ
															অনলাইন অর্ডারিং
															ফ্লোর প্ল্যান ডিজাইন
															রেসিপি ম্যানেজমেন্ট, ফুড কস্ট ক্যালকুলেশন, স্টক অটো ডিডাক্ট
															স্টক এবং স্টক এ্যালার্ট
															পাওয়ারফুল POS
															প্রিমেইড প্রডাকশন এবং স্টক সেই সাথে প্রিমেইড ফুড অন্য ফুড তৈরীতে ব্যবহার করা
															নষ্ট হওয়া কাঁচামাল ট্র্যাকিং
অর্ডার স্ট্যাটাস স্ক্রীন
															কাস্টমার ডিসপ্লে
															কাঁচামালের ডাবল ইউনিট ফিচার(e.g: 3Kg 600g)
															খাবার আগে এবং পরে দুইভাবেই বিল পরিশোধের ব্যবস্থা
															রানিং অর্ডার প্যানেল
															অনলাইন টেবিল রিজার্ভেশন
															মাইগ্রেশন ইজি সফটওয়্যার
															প্রোডাক্ট ভেরিয়েশন
															ডাইন-ইন এবং ডেলিভারির আলাদা মূল্য নির্ধারন
															টপিংস/নোট
															সার্ভিস এবং ডেলিভারি চার্জ কনফিগারেশন
															ফুড কম্বো
															প্রমোশন এবং ডিসকাউন্ট
															ক্যাটাগরি অনুযায়ী KOT প্রিন্টার
															ক্যাটাগরি অনুযায়ী কিচেন প্যানেল – KDS
															ডেলিভারি ম্যানেজমেন্ট
															স্প্লিট বিল
															এসএমএস ইন্টিগ্রেশন
															একটি বিক্রয়ে একাধিক পেমেন্ট(ক্যাশ, কার্ড, বিকাশ etc)
															স্টক ট্রান্সফার
															স্টক এডজাস্টমেন্ট
															কাস্টমার প্রোফাইল
															কাস্টমার লয়্যালটি পয়েন্ট
															কাস্টমার বকেয়া ট্র্যাকিং
															কাঁচামাল ক্রয়
															সাপ্লাইয়ার বকেয়া ট্র্যাকিং
															ব্যয় ট্র্যাকিং
															ক্যাশ রেজিস্টার
															কর্মচারী ম্যানেজমেন্ট এবং হাজিরা
															বিজনেস ইন্টেলিজেন্স ড্যাশবোর্ড
হঠাৎ ইন্টারনেট চলে গেলে POS বন্ধ হবার ভয় নেই। ইন্টারনেট চলে গেলেও এই POS অফলাইনে চলতে থাকবে এবং সকল ডাটা সংরক্ষণ করে রাখে। ফলে সেলস বন্ধ হবে না। পরবর্তীতে ইন্টারনেট এলে সকল ডাটা আবার অনলাইনে অটো আপলোড হয়ে যাবে।
বি:দ্র: ইন্টারনেট চলে গেলে এবং পুনরায় এলে সিস্টেম অটোমেটিক বুঝতে পারে।
															
															রেস্টুরেন্টে কর্মচারিরা অনেক সময়ই সেলস রেকর্ড মুছে ফেলে বা সেলস ক্যানসেল দেখিয়ে জালিয়াতি করে থাকে। এসব জালিয়াতি রোধ করার জন্য আছে অর্ডার ক্যানসেল এবং অর্ডার ডিলিট রিপোর্ট। এ্যাডমিন এই রিপোর্ট গুলো দেখতে পারবে, তাছাড়া রিপোর্ট গুলো তারিখ বা ইউজার ইনফরমেশন দিয়ে ফিল্টার করে খুঁজে বের করা যায়। যা রেস্টুরেন্টে লস প্রতিরোধে সহায়ক।
Z-রিপোর্ট হল কোন নির্দিষ্ট দিনের সকল আর্থিক লেনদেনের বিবরনী। এর মাধ্যমে এডমিন কোন নির্দিষ্ট দিনের সকল ট্রানজেকশনের বিবরনী এক সাথে দেখা যায়। যেমন বিক্রয় রিপোর্ট, দিন শেষে পেমেন্ট মেথড অনুযায়ী বর্তমান ব্যালান্স (eg: ক্যাশ, কার্ড, বিকাশ etc), আইটেম অনুযায়ী বিক্রয় রিপোর্ট, ক্রয়, ব্যয় সহ সকল ধরনের লেনদেন এর রিপোর্ট।
															
															রয়েছে আইটেম এনালাইসিস রিপোর্ট, যার মাধ্যম আইটেমের বর্তমান কাটতি বা সেলস ট্রেন্ড পর্যবেক্ষণ করা যাবে। এছাড়া বিভিন্ন টাইম রেঞ্জের মধ্যে রেস্টুরেন্টের মুনাফার তুলনামূলক হিসাব-নিকাশ মনিটরিং করা যায় যা বিজনেস ডিসিশন মেক করতে সহায়তা করে।
প্রতিটা টেবিল এর জন্য আলাদা QR কোড জেনারেট করার পর প্রিন্ট করে টেবিলে বসিয়ে দেয়া যায়। কাস্টমার তার ফোন দিয়ে সেই QR কোডটি স্ক্যান করে পছন্দের খাবার নিজে থেকেই অর্ডার করতে পারবে। এই ফ্যাসিলিটির কারণে কম সংখ্যক ওয়েটার রেস্টুরেন্টে রেখে কাজ চালানো যায় এবং ওয়েটার বাবদ ব্যয় কমে। QR কোডের মাধ্যমে অর্ডার করলে ক্যাশিয়ার নোটিফিকেশন পাবে এবং গ্রহণ বা বাতিলও করতে পারবে, QR কোডের মাধ্যমে কাস্টমার নিজে নিজেই নতুন খাবার চাইতে পারবে।
															
															রেস্টুরেন্টের নিজস্ব ব্র্যান্ড লোগোতে একটি ওয়েটার এ্যাপ ফ্রিতে প্রদান করা হচ্ছে। এ্যাপ ব্যবহার করে কাস্টমারের কাছে গিয়ে ওয়েটার খুব অল্প সময়ে অর্ডার নিতে পারবে। যেটি সাথে সাথে ক্যাশিয়ার এবং কিচেনে চলে যাবে। এই প্রসেসে অর্ডার নেবার প্রক্রিয়া সময় বাঁচায় এবং ভুল হবার সম্ভাবনা থাকে না।
কাস্টমার নিজে নিজেই অনলাইন থেকে অর্ডার প্লেস করতে পারবে। এক্ষেত্রে কাস্টমার তার প্রয়োজন অনুযায়ী তারিখ, সময়, খাবার ইত্যাদি নিজে সেট করতে পারবে। ক্যাশিয়ার সেটার নোটিফিকেশন পাবে এবং ফোন করে অর্ডার কনফার্ম করে ডেলিভারি পাঠানোর ব্যবস্থা করতে পারবে। এছাড়া কাস্টমার রেজিস্ট্রেশন সুবিধা আছে, কাস্টমারের সকল অর্ডার হিস্ট্রি সংরক্ষিত থাকে।
															
															আছে ইনোভেটিভ ফ্লোর প্ল্যান ডিজাইন ব্যবস্থা। এই ফিচারের সাহায্যে রেস্টুরেন্টের ফ্লোর দেখতে যেমন ঠিক সেভাবেই সফটওয়্যারের মাধ্যমে ডিজাইন করা যাবে এবং যেখানে যত সিটের টেবিল আছে ঠিক সেভাবেই টেবিল নাম্বার দিয়ে ডিজাইন করে দেয়া যাবে। পরবর্তীতে POS এর টেবিল সিলেকশন স্ক্রীণে লে-আউট থেকে খুব দ্রত টেবিল সিলেক্ট করে অর্ডার প্লেস করা যাবে। যেকোন মুহূর্তে বলে দেয়া যাবে কোন কোন টেবিল খালি আছে এবং কোন কোনটিতে কাস্টমার বসেছে। খাওয়া শেষ হলে কোন টেবিল সিলেক্ট করে ইনভয়েস করা যাবে।
খাবার তৈরীতে কি কি কাঁচামাল কতটুকু পরিমানে ব্যবহার হবে(যেটাকে মূলত রেসিপি বলা হয়ে থাকে) তা ফুড মেনু এ্যাড করার সময়ই সেট করে দেয়া যায়, কাঁচামাল কোন ইউনিটে ব্যবহার হবে সেটাও সেট করার সুবিধা আছে। ফুড রেসিপিতে কি কি কাঁচামাল কতটুকু পরিমানে ব্যবহার হবে তার খরচ সিস্টেম অটো ক্যালকুলেট করে। এবং এর উপর ভিত্তি করে রেসিপির মোট খরচ হিসাব পাওয়া যায় সে রেসিপির মূল্য দেখে ফুডের মূল্য সহজেই নির্ধারণ করা যায়। যেহেতু প্রতিটা ফুডের রেসিপি সেট করে দেয়া যায় যার কারনে ফুড বিক্রয় করা হলে কাঁচামালের স্টক রেসিপি অনুযায়ী অটো কমে যাবে। যার ফলে আলাদা ভবে স্টক থেকে কাঁচামাল বিয়োগ করতে হয় না এবং ত্রুটি মুক্ত হিসাব পাওয়া যায়।
															
															নতুন করে কাঁচামাল ক্রয় করলে, ফুড আইটেম বানানো হয়ে গেলে, আইটেম বিক্রি হয়ে গেলে, কাঁঁচামাল ট্রান্সফার করা হলে কিংবা নষ্ট হয়ে গেলে তা স্টকে অটো আপডেট হয়ে যাবে। এছাড়া কোন কাঁচামালের পরিমাণ কমে গেলে সেটা স্টকে নোটিফিকেশন আকারে Low এলার্ট দেখা যাবে।
অত্যাধুনিক POS ফিচার যা ইন্টারনেট চলে গেলেও অর্ডার প্রসেস করতে সক্ষম এবং এক ক্লিকেই সকল ধরনের আইটেম দেখা সহ রেজিস্টারের তথ্য দেখা ও এক্সপোর্ট এবং রানিং অর্ডারে আইটেম এড ও রিমুভ করার ব্যবস্থা। এছাড়াও ডাইন-ইন, Take Away, ডেলিভারি ম্যানেজমেন্ট, ফ্লোর প্লান দেখে টেবিল সিলেক্ট, আইটেমে প্রিপারেশন নোট, Toppings এড সহ KOT প্রিন্ট এবং কিচেন স্ক্রিনের সুব্যবস্থা। একটি বিল ক্যাশ ও বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট সহ লয়্যালিটি পয়েন্ট ব্যবহার করেও পেমেন্ট করা যায়। কাস্টমারদের বকেয়া রাখা এবং পরবর্তীতে পরিশোধ করার সুবিধা। অর্ডার ক্যান্সেল বা ডিলিট করলে সেটা দেখা এবং নিজে অর্ডার গ্রহন বা রিজেক্ট করার ব্যবস্থা।
															
															অনেক ফুড আইটেম তৈরীর জন্য কিছু আইটেম আগে থেকেই বানিয়ে রাখতে হয়। যেমন: বার্গারে জন্য বিফ টিক্কা, পিজ্জা ডো, কাবাবের শিক ইত্যাদি, যেগুলোকে প্রিমেইড ফুড বলা হয়ে থাকে। সফটওয়্যারে এরকম প্রিমেইড ফুড রেসিপি সহ যোগ করার ব্যবস্থা আছে। এই সমস্ত প্রেমেইড ফুড প্রডাকশনের ব্যবস্থা আছে। প্রডাকশন করা হলে রিলেটেড কাঁচামালগুলো রেসিপি অনুযায়ী কমে যায় এবং প্রেমেইড ফুড স্টক বেড়ে যায়। পরবর্তীতে ওই প্রেমেইড ফুড কোন মেইড ফুড তৈরীতেও ব্যবহার করা যায় এবং সেই মেইন ফুড সেল হলে প্রেমেইড ফুড স্টক কমে যায়।
রেস্টুরেন্টে এটি একটি কমন সমস্যা যে কর্মচারিরা কাঁচামাল জালিয়াতি করে এবং বলে থাকে নষ্ট হয়ে গেছে। এটি ঠেকানোর জন্য আছে নষ্ট কাঁচামালের রেকর্ড সুবিধা। ফলে কোন কাঁচামাল কতটুকু রয়েছে তা থেকে কতটুকু কাঁচামাল ব্যবহার হলো, কতটুকু নষ্ট হলো তার রেকর্ড নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা যায়। কোন কাঁচামাল নষ্ট হয়ে গেলে তা স্টক থেকে অটো কমে যায় এবং ক্ষতির হিসাবের মধ্যে যুক্ত হয়ে যায়। এই হিসাবটি নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে রেস্টুরেন্টে জালিয়াতি রোধ করা যায়।
															কাস্টমারদের দৃষ্টি সীমার মধ্যে খুব সহজে একটি অর্ডার স্ট্যাটাস স্ক্রীণ সেটাপ করা যায়। কোন অর্ডার প্লেস হওয়া মাত্র সেটি স্ক্রিনে অনগোয়িং অর্ডার সেকশনে দেখা যাবে। এরপর সেই অর্ডারটি কিচেনে রেডি হয়ে গেলে রেডি সেকশনে দেখা যাবে এবং সেটি দেখে কাস্টমার উঠে যেয়ে সার্ভিং সেকশন থেকে খাবার নিয়ে আসতে পারবে।
রয়েছে কাস্টমারদের জন্য কাস্টমার ফ্রেন্ডলি ডিসপ্লে ফাংশন যা সেটআপ করা খুবই সহজ। এটি বিলিং এর সময় একজন ক্যাশিয়ার কার্টে কি কি আইটেম কতগুলো পরিমান যোগ করছেন এবং সর্বমোট বিল কত হচ্ছে সেটি কাস্টমারকে দেখতে সাহায্য করে।
															
															রেস্টুরেন্টে ২ ভাবে কাঁচামাল এ্যাড করার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রথমত কাঁচামালের Purchase ইউনিট এবং ফুড তৈরীতে ব্যবহারের জন্য একই ইউনিট, যেমনঃ কোন কাঁচামাল Kg ইউনিটে Purchase করে Kg ইউনিটে ফুড তৈরীতে ব্যবহার করা, এতে করে স্টক থেকে কনজাম্পশন ইউনিটে Kg হিসেবে কাঁচামাল কমবে। দ্বিতীয়ত কাঁচামালের Purchase ইউনিট এবং ফুড তৈরীতে ব্যবহার করা ইউনিট ভিন্ন হতে পারে, যেমনঃ কোন কাঁচামাল ডজন ইউনিটে Purchase করে পিস ইউনিটে ফুড তৈরীতে ব্যবহার করা। এক্ষেত্রে কনভার্শন রেট সেট করার ব্যবস্থা আছে, এতে করে স্টক থেকে ফুড তৈরীতে ব্যবহার করা ইউনিটের পিস হিসেবে কাঁচামাল কমবে। যেমন:২ ডজন কেনা হল এবং পিস হিসেবে ব্যবহার করা হল যেখানে কনভার্শন রেট ১২। তাহলে ২ টি ফুড মেনু সার্ভ করা হলে কাঁচামারের স্টক দেখাবে ১ ডজন ১০ পিস।
কাস্টমার খাবারের আগে অর্থাৎ Pay First এবং খাবার শেষে টাকা পরিশোধ করতে পারবে। যার ফলে Pay First রেস্টুরেন্টের জন্যও এটি উপযোগী।
															
															বর্তমানে যতগুলো অর্ডার অনগোয়িং আছে সবগুলো একটি প্যানেলে দেখা যায়। সেখান থেকে যে কোন অর্ডারে কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী নতুন ফুড এ্যাড করা বা রিমুভ করা যায়। যে কোন সময় কোন অর্ডারের ডিটেইলস দেখা যায়। কিচেনের জন্য KOT প্রিন্ট করা যায় এবং কোন অর্ডার ফাইনালাইজ করে বিল করা যায়।
ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে কাস্টমার অনালাইনে টেবিল বুকিং করতে পারবে এবং বিভিন্ন তথ্য যেমনঃ টেবিল কোন তারিখে বুক হবে, কোন সময়ে, কয়জনের জন্য ইত্যাদি বিষয় গুলো সিলেক্ট করার সুবিধা আছে।
															
															যেকোনো সফটওয়্যার থেকে খুব সহজেই সকল ডেটা স্থানান্তর করা যায়। এক্সেল ফাইলের মাধ্যমে কাঁচামাল, ফুড মেনু, রেসিপি, কাস্টমার ইনফরমেশন সফটওয়্যারে বাল্ক আপলোড করা যায়। এছাড়া আলাদা আলাদা ক্যাটাগরি, ইউনিট হিসেবে ডেটা আপলোড করতে হয় না, সফটওয়্যার অটোমেটিক বুঝতে পারে এবং সিস্টেমে এ্যাড করে।
কোন ফুডের একাধিক ভেরিয়েশন থাকরে প্রতিটা ভ্যারিয়েশনের জন্য ভিন্ন ভিন্ন রেসিপি সেট করা যায়।যেমনঃ সাইজ, ফ্লেভার, কালার ইত্যাদি এবং বিভিন্ন ভ্যারিয়েশনের জন্য আলাদা আলাদা মূল্য নির্ধারণ করা যায়।
															
															ডাইন-ইন, Teke Away এবং ডেলিভারির জন্য আলাদা আলাদা মূল্য সেট করা যায়। একাধিক ডেলিভারি পার্টনার থাকলে তাদের জন্য আলাদা আলাদা ডেলিভারি মূল্য নির্ধারন করা যায়।
আইটেম মডিফায়ার ও টেক্সট মডিফায়ার রয়েছে এছাড়াও ফুড প্রিপারেশন নোট দেবার সুবিধা এবং Toppings এর সুবিধা রয়েছে, Toppings এর জন্য রেসিপি সেট করা যায় এবং তার উপর ভিত্তি করে টপিংসটি ফ্রি বা সেটার উপর মূল্য নির্ধারন করা যায়।
															
															সার্ভিস চার্জ বা ডেলিভারির জন্য ফিক্সড চার্জ বা পার্সেন্টেজে চার্জ অ্যাড করা যায়। সাথে আরও আছে সার্ভিস ও ডেলিভারির চার্জ রিপোর্ট।
অনেকগুলো আইটেম মিলিয়ে কম্বো আইটেম তৈরী করার ফ্যাসিলিটি, কম্বো আইটেমের আলাদা মূল্য নির্ধারন, কম্বো আইটেম সেল হলে সব আইটেমের স্টক অটো কমে যায়।
															
															পাওয়ারফুল প্রোমোশন ফিচার রয়েছে যেখানে বিভিন্নভাবে প্রমোশন সেট করা যায়। যেমন: Buy 2 Get 1, Buy 3 Get 1 (Same or Different Item) এর মতো সুবিধা এবং Item Discount etc, এছাড়াও প্রোমোশন ডেট রেন্জ নির্ধারন করা যাবে।
বিভিন্ন ধরনের ফুড ক্যাটাগরি অনুযায়ী KOT প্রিন্টার এর ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে ৫৬মিমি. ও ৮০মিমি. থার্মাল প্রিন্টার সাপোর্ট করে এবং প্রিন্টার সহ প্রিন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক সাপোর্ট করে এছাড়াও প্রিন্টার রিলেটেড সকল ধরনের সুবিধা রয়েছে। একসাথে অনেকগুলো আইটেম কোন অর্ডারে থাকলেও আইটেমগুলো ক্যাটাগরি অনুযায়ী স্পিসিফিক KOT প্রিন্টারে অটো প্রিন্ট হয়ে যায়।
															
															রয়েছে ক্যাটাগরি অনুযায়ী একাধিক কিচেন প্যানেল সুবিধা। একসাথে অনেকগুলো আইটেম কোন অর্ডারে থাকলেও আইটেমগুলো ক্যাটাগরি অনুযায়ী স্পিসিফিক প্যানেলে অটো প্রদর্শিত হয়।
একাধিক ডেলিভারি পার্টনার সেট করার ব্যবস্থা আছে। এছাড়াও ডেলভারি পার্টনারভেদে খাবারের আলাদা মূল্য নির্ধারণ করা যায়। কোন কাস্টমারের একাধিক ডেলিভারির ঠিকানা রাখার ব্যবস্থা আছে এবং অর্ডার ডেলিভারি করার সময় ঠিকানা পরিবর্তন করা যায়।
															
															কাস্টমার চাইলে একা দিতে পারে অথবা অর্ডার একটা হলেও বিল দেবার সময় Split করে প্রত্যেক কাস্টমার আলাদা আলাদা ভাবে দিতে পারবে।
SMS এর মধ্যমে কাস্টমারকে ইনভয়েস পাঠানোর সুবিধা রয়েছে, এছাড়াও কাস্টমারদের জন্মদিন ও বিবাহ বার্ষিকীতে SMS এর মাধ্যমে উইশ করার সুবিধাও রয়েছে। আবার কাস্টমারদেরকে Custom SMS ও পাঠানো যাবে।
															
															কাস্টমার একটি অর্ডারের বিল বিভিন্ন উপায়ে পরিশোধ করতে পারবে, যেমনঃ কোন বিল ১০০০ টাকা হলে ৫০০ টাকা ক্যাশ এবং বাকি টাকা কার্ড অথবা অনলাইন মোবাইল পেমেন্ট বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে পরিশোধ করতে পারবে।
একাধিক শাখা পরিচালনা করা যায় এবং এক শাখা থেকে অন্য শাখায় সহজে কাঁচামাল ও খাবার স্থানান্তর করা যায়,এবং সেক্ষেত্রে কাঁচামাল ও খাবার স্থানান্তর করলে সেটা প্রথম স্টক থেকে কমে যাবে এবং অন্য স্টকে বেড়ে যাবে।
															
															ভুলবশত বা অন্য কোন কারণে(যেমন অনেক কাঁচামালের নিখুঁত পরিমাপ করা যায় না eg: লবন, মরিচ, মসলা etc) যদি কাঁচামালের স্টকের কোন গড়মিল হয়ে সেটা খুব সহজেই যোগ এবং বিয়োগ করে ম্যানুয়ালি এ্যাডজাস্ট করে নেয়া যায়।
কাস্টমার প্রোফাইলে যেখানে থাকবে কাস্টমারের যাবতীয় ইনফরমেশন, যেমনঃ নাম, যোগাযোগের নাম্বার, একাধিক ঠিকানা, জন্ম তারিখ, বিবাহ বার্ষিকীর তারিখ ইত্যাদি। তাছাড়া নির্দিষ্ট গ্রাহকের জন্য আলাদা করে ডিসকাউন্ট এর পরিমাণ সেট করা যায়।
															
															লয়্যালটি পয়েন্ট এনাবল/ডিজ্যাবল এবং প্রতি পয়েন্টের মূল্য নির্ধারন করা, প্রতিটি আইটেমের আলাদা পয়েন্ট নির্ধারন করা যায় এবং পয়েন্ট দিয়ে পেমেন্ট করার ব্যবস্থা এছাড়াও থাকছে লয়্যালিটি রিপোর্ট।
কোন কাস্টমার যদি বাকিতে ক্রয় করে তবে পরবর্তিতে সেই কাস্টমার এর পাওনা টাকার সকল হিসাব এখানে খুব সহজেই দেখা যায়। বকেয়া টাকা পেমেন্ট এর ব্যবস্থা, এছাড়া আছে কাস্টমার লেজার এবং সব বকেয়া কাস্টমারের তালিকা একসাথে দেখার সুবিধা।
															
															কাঁঁচামাল সরবরাহকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ক্রয়কৃত আইটেমের সকল ব্যবস্থা এবং বর্তমান মূল্য দিয়ে কাঁচামাল ক্রয় করা এবং বাঁকিতে ক্রয় করার ব্যবস্থা রয়েছে।
কাঁঁচামাল সরবরাহকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোন কাঁচামাল বাকিতে ক্রয় করার সুবিধা এবং পরবর্তিতে সেই বকেয়া গুলোর রেকর্ড/রিপোর্ট দেখতে দেখার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও সাপ্লায়ারকে উক্ত বকেয়া টাকা পরিশোধের রেকর্ড রাখার ব্যবস্থা আছে। আছে সাপ্লাইয়ার লেজার এবং যত সাপ্লাইয়ারের কাছে বাঁকি আছে সব রেকর্ড একসাথে দেখার সুবিধা।
															
															ক্যাটাগরি অনুযায়ী(রেন্ট, বেতন, বিল, এনটারটেইনমেন্ট ইত্যাদি) ব্যয় এন্ট্রির ব্যবস্থা আছে এবং ব্যয়ের বিস্তারিত রিপোর্ট দেখার ব্যবস্থা আছে।
একজন ক্যাশিয়ার কত টাকা ক্যাশ নিয়ে ক্যাশ রেজিস্টারে বসেছে তা সেট করা এবং তার ডিউটি শেষ হলে আয়, ব্যয়, বকেয়া টাকা পরিশোধ ইত্যাদি অটো ক্যালকুলেট করে এবং পরবর্তিতে সেই রেজিস্টার রিপোর্ট দেখার ব্যবস্থা আছে।
															
															আছে পাওয়ারফুল কর্মচারি ম্যানেজমেন্ট সুবিধা যাতে এ্যাকসেস কন্ট্রোল ব্যবস্থাও রয়েছে। এছাড়াও কর্মচারীদের হাজিরা গ্রহন ও তাদের কাজের ট্র্যাক রেকর্ড এবং হাজিরা রিপোর্ট দেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
Innovative Analytical Dashboard, যেখানে একনজরে পুরো রেস্টুরেন্টের কার্জক্রম পর্যবেক্ষণ করা যায়। যেমনঃ কোন টাইম পিরিয়ডে সকল লেনদেনের তুলনামূলক চিত্র, Dine In/Take Away/ডেলিভারির তুলনা, স্টক এলার্ট, টপ কাস্টমার, মাসিক বিক্রয় তুলনা চার্ট সহ আরও অনেক কিছু।